Alafiia Tourism

  • Camping
  • Homestay
  • Trails
  • Treks
  • About
  • Blog
  • Contact
  • Camping
  • Homestay
  • Trails
  • Treks
  • About
  • Blog
  • Contact
  • 7407700920
  • Chat Now
  • Call: +917407700920
  • Chat Now

Purulia – a perfect weekend destination for bikers’

পাহাড়ের কোলেই এক মোহময়ী গ্রাম আর সেই গ্রাম সংলগ্ন অপার সৌন্দর্য্য যা নিজের চোখে না দেখলে বিশ্বাস কিংবা উপভোগ দুটিই দুষ্প্রাপ্য। পুরুলিয়া জেলার অন্তর্গত অযোধ্যা পাহাড়ের পরিসরে অবস্থিত এই গ্রামটি পলাশ, শাল এবং মহুল জঙ্গল দ্বারা বেষ্টিত ; ও ভ্রমণকারী , বাইকার অথবা ফটোগ্রাফার দের জন্য সূর্যাস্ত – সূর্যোদয়ের স্বর্গভূমি এই সীতারামপুর গ্রাম।
পুরাণ তত্ত্বের এবং তার ছোঁয়ায় নির্মিতি পুরুলিয়া জেলা, প্রথমে তার সম্পর্কে একটু কথা বলা যাক।
অবিশ্বাস্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে সৃষ্ট এই রহস্যময় স্থান পুরুলিয়া; যেখানে একচেটিয়া উপজাতীয় সম্প্রদায়ের লোক সংস্কৃতি তাদের নৃত্য এবং সব কিছুর মধ্যে দিয়ে পৌরাণিক সংযোগের উদ্বোধন!

** সীতারামপুর গ্রামটি কোথায় অবস্থিত?
– পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড় ডালমা পর্বতমালার একটি অংশ এবং ওই পাহাড় পার্শ্ববর্তী গ্রামাঞ্চলের মধ্যেই একটি উপজাতীয় গ্রাম আমাদের এই সীতারামপুর। পুরুলিয়া শহর থেকে গ্রামটির দূরত্ব মাত্র ৪১ কিমি। এর নিকটবর্তী সর্বাধিক পরিচিত শহরগুলি হলো অর্শা , হিল টপ ,বাগমুন্ডি, ঝালদা, বেগুনকুদর ইত্যাদি। অযোধ্যা পাহাড়ের শীর্ষ থেকে মাত্র ৮.৯ কিমি এবং মুরগুমা থেকে মাত্র ৯ কিমি দূরেই এই সীতারামপুর।

** কিভাবে পৌঁছাবো?
– ট্রেনের পথ ধরলে হাওড়া জং থেকে ট্রেন ধরে পুরুলিয়া, তারপর পুরুলিয়া শহর থেকে পাবলিক ট্রান্সপোর্ট অথবা প্রাইভেট গাড়ি করে সোজা ক্যাম্পে। আর্শা অথবা সিরকাবাদ এর মাধ্যমেও আসা যায়।
– বাস পথে এলে ওই একই ভাবে ধর্মতলা থেকে পুরুলিয়া এবার পুরুলিয়া থেকে আর্ষা ঝালদা বেগুনকোদর, কমলাবাহাল বা অযোধ্যা হিল টপের বাস ধরতে হয়। দুটোতেই সময় মোট মিলিয়ে ৯-১০ ঘণ্টার কাছাকাছি লাগে।
কিন্তু নিজের বাহনে তারও অনেক টা কম সময়ের মধ্যেই প্রায় ৬-৭ ঘণ্টায় গন্তব্যে ঢুকে পড়া যায়।

** পুরুলিয়া যাবার উপযুক্ত সময়?
– মানুষের মধ্যে ভ্রমণ সংক্রান্ত একটা ধারণার চল রয়েছে। গ্রীষ্মে বরফাচ্ছন্ন পাহাড় কিংবা সামুদ্রিক পরিবেশ বর্ষায় জঙ্গল আর শীতে শুষ্ক মরসুম অথবা লাল পাহাড়ি। কিন্তু তথাকথিত সেই পর্যটনের প্রথাকে ভেঙে মানুষ এখন ব্যতিক্রমী। কারণ প্রত্যেকটি ঋতুতেই যেকোনো জায়গার মাধুর্য্য তার সাথে সাথে পরিবর্তিত।
তাই খাঁটি ভ্রমণ প্রেমীরা সময়কে নির্দ্বিধায় তুচ্ছ করে এক কথায় মনের ডাকে সাড়া দিতে পারে । শুধু মনের দরজায় কড়া নেড়ে তাকে জাগিয়ে রাখা, ব্যাস!

** সীতারামপুর গ্রামের ঐতিহাসিক উৎস ?
-গ্রামবাসীর বিশ্বাসে রাম ও সীতার চরণধূলি পড়ায় সেই থেকেই এই গ্রামের নাম হয় সীতারামপুর।

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *